টি.কে রনি: মোকারম বাহিনীর অন্যতম ক্যডার মোজাম এক সময় টঙ্গী বাটা সু কোম্পানিতে ডেইলি বেসিস শ্রমিকের কাজ করতেন। দিন এনে দিন খেয়ে কালাতিপাত করতেন, বর্তমানে মাস্তানী করে অবৈধভাবে অর্থ উপার্জন করে, চড়া রেইটে সুদ খেয়ে অঢেল সম্পদের মালিক হয়েছেন। বর্তমানে যিনি একাধিক গাড়ি বাড়ির মালিক তিনি নিজে যে গাড়িটি ব্যবহার করেন তাহার বাজার মূল্য এক কোটি টাকার উপরে, যাহার গাড়ী নং-১২৪৩৫৮ ঢাকা মেট্রো-ঘ, কালো রং। সে দীর্ঘদিন যাবৎ খিলক্ষেত এলাকায় অবৈধভাবে বিভিন্ন জমি দখল অন্যে জমির সিমানাকে ইস্যু করে বাহিরের কেউ এই এলাকায় জমি কিনলে বা জমির উন্নয়ন করলে এই মোকারম বাহিনীর প্রধান ক্যডার মোজাম মাস্তানের হাত থেকে কেউ রেহায় পায় না। মোটা অংকের টাকা চাঁদা না দিয়ে কোন উন্নয়ন কাজ করা কারো পক্ষে সম্ভব হচ্ছে না।
অত্র এলকায় একটি আতঙ্কের নাম সন্ত্রাসী মোজাম। এলাকার লোকজনের সাথে আলাপ করে জানা যায় এই সন্ত্রাসীর বিরুদ্ধে টু শব্দটা করার ক্ষমতা কারো নেই। কেউ তার বিরুদ্ধে কথা বললেই তার উপর নির্যাতন চালায়। তার বাহীনির অন্যান্য সদস্যরা হচ্ছে জামাল, সোহাগ, মাহাবুব, বিপ্লব, এমরান, মানিক, সমিরন ও খাইরুল।
তাদের নামে একাধিক মামলা রয়েছে। তার মধ্যে একটি অন্যতম খিলক্ষেত থানার মামলা নং ৭ তারিখ ১১-০৪-২০২৪ ইং মামলার ধারা - ১৪৩/ ৪৪৮/ ৪২৭/ ৩৮৪/ ৩৮৫/ ৩৭৯/ ৫০৬/ ৩৪ পেনাল কোড। ওদের বিরুদ্ধে থানা কর্তৃপক্ষ নির্বিকার। এদের সাথে তাদের মহরম দহরম সম্পর্ক।
থানার বড় সাহেব থেকে শুরু করে একেবারে কনস্টেবল পর্যন্ত একই অবস্থা। সবচেয়ে আশ্চর্যের ব্যাপার হচ্ছে মোকারম বাহিনীর প্রধান মোকারম থেকে শুরু করে তার বাহিনীর প্রতিটি সদস্য একটি বিশেষ রাজনৈতিক দল বিএনপি পরিবারের সদস্য হওয়া সত্তেও এ ধরনের সন্ত্রাসী কর্মকান্ড নির্ধিদায় চালিয়ে যাচ্ছে।
0 coment rios: