রাজধানীর কৃষিবাজার ও কারওয়ান বাজার ঘুরে দেখা গেছে আকারভেদে বেগুন বিক্রি হচ্ছে ৩০ থেকে ৫০ টাকা কেজি দরে। তবে গোলবেগুনের কেজি এখনও ৮০ টাকা। শসার কেজি ৪০ থেকে ৮০ টাকা, খিরাই বিক্রি হচ্ছে ৪০-৬০ টাকায়।
লেবু নিয়ে সুখবর নেই। আকারে একটু বড় হলেই প্রতি পিস ২০ টাকা দাম হাঁকছেন খুচঁরা বিক্রেতারা, তারা জানিয়েছে মৌসুম না হওয়ায় এখন রোজার চাহিদার তুলনায় কম লেবু পাওয়া যাচ্ছে। সজিনা বিক্রি হচ্ছে ১৬০-২০০ টাকায়,করলা ৬০-৮০ টাকা , কচুরলতা ৭০-৮০ টাকা, মাত্র চারটি ডাটা ২০-৩০ টাকায় বিক্রি করছে। এদিকে ঢেঁরস ৬০ টাকা , ঝিঙা ৭০ কুমড়া ৪০-৮০ টাকা লাউ বিক্রি হচ্ছে ৩০-৭০ টাকায়। এদিকে ঈদের আগেই সব ধরণের চালের দাম হঠাৎ করেই বেড়েছে, বিশেষ করে মোটা চালের দাম প্রকারভেদে কেজিতে বেড়েছে ৪-৬ টাকা।
এ ছাড়াও কাঁচা মরিচ, আলুসহ অন্যান্য সবজির দাম কমে গেলেও ভোক্তারা এর সুবিধা পাচ্ছেন না। বরং তাদের ৩-৪ গুণ দামে ভরা মৌসুমেও সবজি কিনতে হচ্ছে।এ ব্যাপারে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতর কোনও কার্যকর ভূমিকাই পালন করছে না বলে অভিযোগ সাধারণ ভোক্তাদের।
0 coment rios: